স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি খুবই গুরুত্বপূর্ন্ন একটি সড়ক। এ সড়ক দিয়ে দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে মানুষের যাতায়াত। এ সড়ক দিয়ে পাড়ি দিতে যাত্রীদের অনেক দূর্ভোগ পোহাতে হতো। আর এখন এ সড়ক যাত্রীদের কাছে নির্বিগ্নে চলাচলের সড়ক হিসেবে পরিচিত। এসেছে শৃঙ্খলা। কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের পরিশ্রম, মেধা ও আইনের প্রয়োগের কারনে যাত্রীদের এখন দূর্ভোগে আর পড়তে হচ্ছেনা এমনটাই যাত্রীদের অভিমত।
জানা যায়, কাঁচপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামানের মেধা, পরিশ্রম ও কঠোরতার কারনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে শৃঙ্খলা এসেছে বলে জানান যাত্রী ও পথচারীরা। কাঁচপুর হাইওয়ে থানায় মনিরুজ্জামান ওসি হিসেবে যোগদান করার পর থেকেই আইন অমান্যকারী বিভিন্ন পরিবহনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করার কারনে এখন অনেকটাই মহাসড়কে শৃঙ্খলা ফিরেছে চোঁখে পড়ার মত। কোথাও কোন ধরনের অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করলে আইন অনুযায়ী জরিমানা আদায় করা হচ্ছে। যাত্রী ও পথচারীরা বলেন, এক সময় এ সড়কে পরিবহন যানজট লেগেই থাকতো। দূর্ভোগের শেষ ছিলো না। এখন এ সড়ক দিয়ে নির্বিগ্নে চলাচল করতে আর তেমন একটা সমস্যা হচ্ছে না। এ সমস্যার সমাধান করেছে কাঁচপুর হাইওয়ে থানা প্রতিটি পুলিশ সদস্য। বিশেষ করে ওসি হিসেবে কাঁচপুর থানা মনিরুজ্জামান যোগদান করার পর থেকেই তার কঠোরতার কারনে সড়কে শৃঙ্খলা এসেছে। ধন্যবাদ জানাই হাইওয়ে পুলিশকে।
এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ মনিরুজ্জামান বলেন, আমার থানা আওতায় যেসব সড়ক রয়েছে সেসব সড়কে আমার হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা প্রতিদিন কাজ করছে। সড়কে কোন ধরনের পার্কিং অথবা অবৈধ পরিবহন চলাচল করলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে। যতদিন কাঁচপুর থানা আছি ততদিন মানুষের সেবা দিয়ে যাবো। গুরুত্বপূর্ন্ন এ মহাসড়ক সব সময় আমাদের কঠোর নজরদারীতে রয়েছে।